প্রশ্ন: কোন কোন ক্ষেত্রে গীবত করা বৈধ ?
উত্তর: ব্যক্তিগত ভাবে সংশোধন করার
পরেও ব্যক্তি যদি সংশোধন না হয় বা ব্যক্তিকে সংশোধন করার ক্ষমতা রাখে এমন
ব্যক্তির দ্বারা সংশোধনের চেষ্টা করার পরেও ব্যক্তি সংশোধন না হলে নিন্মের
৬টি কারণ গীবত করা বৈধ হবে। তবে সকল অবস্থায় ব্যক্তির ও দলের নাম না ধরাই
ভালো। নাম না ধরে সকল অবস্থায় ব্যক্তির ও দলের অন্যায় কাজের সমালোচনা করা
উচিৎ ।
১। অত্যাচারীর অত্যাচার প্রকাশ করার জন্য।
২। সমাজ থেকে অন্যায় দূর করা এবং পাপীকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সাহায্য করার জন্য।
৩। হাদীছের সনদ যাচাই করা ও ফত্ওয়া জানার জন্য।
৪। মুসলিমদেরকে মন্দ থেকে সতর্ক করা ও তাদের মঙ্গল কামনার ক্ষেত্রে।
৫। পাপাচার ও বিদআতে লিপ্ত হলে তা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে।
৬। প্রসিদ্ধ নাম ধরে পরিচয় দেওয়ার ক্ষেত্রে (নববী, রিয়াযুছ ছালেহীন, ২৫৬ অনুচ্ছেদ, পৃঃ ৫৭৫)।
১। অত্যাচারীর অত্যাচার প্রকাশ করার জন্য।
২। সমাজ থেকে অন্যায় দূর করা এবং পাপীকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সাহায্য করার জন্য।
৩। হাদীছের সনদ যাচাই করা ও ফত্ওয়া জানার জন্য।
৪। মুসলিমদেরকে মন্দ থেকে সতর্ক করা ও তাদের মঙ্গল কামনার ক্ষেত্রে।
৫। পাপাচার ও বিদআতে লিপ্ত হলে তা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে।
৬। প্রসিদ্ধ নাম ধরে পরিচয় দেওয়ার ক্ষেত্রে (নববী, রিয়াযুছ ছালেহীন, ২৫৬ অনুচ্ছেদ, পৃঃ ৫৭৫)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন